ইসলাম articles

সেই ঈদ এই ঈদ

সেই ঈদ এই ঈদ

রাসূল সা. যখন মক্কা থেকে মদিনায় এলেন হিজরত করে, দেখলেন সেখানকার ইহুদীরা ঈদ পালন করে। ঈদকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে আনন্দ ও খুশির বাঁধভাঙা জোয়ার বয়ে যায়। সে সময় রাসূল সা.ও ইসলামে দুটি ঈদের ঘোষণা দিলেন। তবে মুসলমানের ঈদ নিছকই ঈদ নয়, ইবাদতও বটে। মুসলমানের সামগ্রিক কাজই যে ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত এর উৎকৃষ্ট প্রমাণ এই ঈদ।

আলেমরা কি স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন?

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন স্বাধীনতা। একদিন আমরা ছিলাম পরাধীন, শাসন করতো ভিনদেশীরা। অনেক সংগ্রাম-সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষার পর ‘স্বাধীনতা’ নামক সূর্যটি আমরা ছিনিয়ে এনেছি। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় সম্পদ। বিশ্বের বুকে আমরা আজ স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের নাগরিক-এটাই আমাদের গর্ব। নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা শ্রেণী-পেশার নয়, মুক্তিযুদ্ধ এদেশের প্রতিটি নাগরিকের অহঙ্কার। যেকোনো দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামে

আজমিরের জ্যোতির প্লাবন

শরিয়তের আধ্যাত্মিক ধারাটি যে চারটি শাখায় বিভক্ত হয়ে পূর্ণতা পেয়েছে চিশতিয়া এর অন্যতম। আমাদের দেশের অধিকাংশ পীর মাশায়েখই এই তরিকার অন্তর্ভুক্ত। সর্বাধিক প্রচলিত ও মাকবুল এই তরিকাটির প্রতিষ্ঠাতা আধ্যাত্মিক জগতের সম্রাট খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতি রহ.। উপমহাদেশে ইসলাম আগমনের শক্তিশালী যে মাধ্যম পীর-আউলিয়া, খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতিকে তাদের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব

দাবদাহ: বিজ্ঞান বনাম ইসলামের ব্যাখ্যা

আল্লাহর অপূর্ব সৃষ্টি এই দুনিয়া। কুদরতের মহান নিদর্শন প্রকাশ পেয়েছে তার সুনিপুণ সৃষ্টিতে। সে কুদরতের ইশারায় সুসজ্জিত হয়েছে জগতের প্রতিটি বস্তু। মহান স্রষ্টা যাবতীয় উপকরণের সমাবেশ ঘটিয়েছেন সৃষ্টিকুলের জন্য। সৃষ্টির সজীবতা বাড়ার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থাই করা হয়েছে। সৃষ্টির ধারাক্রম বজায় রাখতে তিনি দান করেছেন প্রকৃতি। আবহাওয়া, জলবায়ু, দিন-রাত্রি-এসব কিছুই প্রাকৃতিক উপাদান। তার ইচ্ছানুযায়ী স্বাভাবিক

বৃষ্টি: স্রষ্টার অপূর্ব দান

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অপার নিয়ামতের আধার এই পৃথিবী। এ জগতের প্রতিটি বস্তুর মাঝে প্রভুর ঐশী প্রেরণা কাজ করে। সৃষ্টি জগতের আবর্তন ও বিবর্তন সবই আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কুদরতি নির্দেশনায় হয়ে থাকে। সৃষ্টির প্রবহমান ধারায় এমন কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় যার পেছনে সৃষ্টি জীবের কোনো দখল থাকে না। কেয়ামত, জন্ম, মৃত্যু, বৃষ্টি এবং গায়েব-এই পাঁচটি

মার্কিন মুলুকে ইসলামের জয়যাত্রা

নাইন ইলেভেনের পর সারা বিশ্বে মুসলমানদের সন্ত্রাসী ও উগ্রবাদী হিসেবে পরিচিত করার অপচেষ্টা কম হয়নি। আল কায়েদার দোহায় দিয়ে মুসলিম বিশ্বের ওপর আরোপ করা হয়েছে নানা চাপ। তবে এত বাধা-বিপত্তি ও চাপ সত্ত্বেও বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের অগ্রগতি অব্যাহত আছে। ইসলাম গ্রহণের প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমনকি নাইন ইলেভেনের পর আমেরিকায়ও মুসলমানের সংখ্যা বাড়ছে দ্রুতগতিতে। সারা

ইসলাম, স্বাধীনতা ও দেশপ্রেম

প্রকৃতির ধর্ম ইসলাম স্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেছে। স্বাধীনতা মানুষের প্রকৃতির সঙ্গে উৎপ্রোতভাবে জড়িত। মানুষ যেমন স্বাধীনভাবে জন্মগ্রহণ করে তেমনি বেঁচে থাকতে চায় স্বাধীনতার স্বাদ আস্বাদন করে। মানুষের স্বাধীনচেতা প্রকৃতিতে বাধা পড়লেই বিঘিœত হয় তার সহজাত জীবনধারা। এজন্য ইসলাম মানুষের ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার প্রেরণা যুগিয়েছে। ‘স্বদেশকে ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ’-এই বাণী থেকেই অনুধাবন

খৃস্টান পাদ্রির শিশুপুত্র যেভাবে ইসলামের ছায়ায়

আমেরিকার তৃতীয় বৃহত্তর শহর শিকাগোর প্রশিদ্ধ খ্রিস্টান পাদ্রির ১০ বছরের ছেলে ইসলাম গ্রহণ করে এখন পুরোদস্তুর দ্বীনের দা’য়ী। চার্চের লাইব্রেরিতে ইঞ্জিলের অবিকৃত কপি পড়ে তার মধ্যে পরিবর্তন আসে। সেখানে হজরত ঈসা আ.-এর এই কথাটিও ছিল, ‘আমার পরে নবী হবেন আহমদ (মুহাম্মদ), তোমরা তার অনুসরণ করো।’ নওমুসলিম এই শিশু নানা গুণে গুণান্বিত। তার কথার এতই প্রখরতা

আলেমরা কি স্বাধীনতাবিরোধী ছিলেন?

আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন স্বাধীনতা। একদিন আমরা ছিলাম পরাধীন, শাসন করতো ভিনদেশীরা। অনেক সংগ্রাম-সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষার পর ‘স্বাধীনতা’ নামক সূর্যটি আমরা ছিনিয়ে এনেছি। মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় সম্পদ। বিশ্বের বুকে আমরা আজ স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের নাগরিক-এটাই আমাদের গর্ব। নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা শ্রেণী-পেশার নয়, মুক্তিযুদ্ধ এদেশের প্রতিটি নাগরিকের অহঙ্কার। যেকোনো দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামে

Top