মিডিয়া articles

কেন এই লেখালেখি

কেন এই লেখালেখি

হিজরী সপ্তম শতকের মাঝামাঝি সময়। এশিয়ার বিস্ত্রীর্ণ এলাকাজুড়ে অভ্যুদয় ঘটে বর্বর তাতারীদের। তাদের হিংস্র থাবায় খলীফা হারুনুর রশীদের বাগদাদ নগরী পরিণত হয় বধ্যভূমিতে। মূর্তিমান অভিশাপরূপে মুসলমানদের ওপর চড়াও হয় বর্বর এই জাতি। এত বড় বিপর্যয় ইতঃপূর্বে মুসলমানদের ওপর আরোপিত হয়নি। সবার মধ্যে এ ধারণা বদ্ধমূল হয়ে গিয়েছিল যে, এ বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠা হয়ত আর কোনোদিন

মিডিয়াযুদ্ধ ও ইসলাম

আজকের বিশ্বে মিডিয়াযুদ্ধ নামে যে আলোচনাটি তুঙ্গে, এটা কোনো নতুন বিষয় নয়। এর সঙ্গে মানবসভ্যতার পরিচয় অনেক পুরনো। সমকালীন প্রচার মাধ্যমের সাহায্যে প্রতিটি যুগই এ যুদ্ধের কীর্তিতে ভরপুর। গোত্রীয় যুগে এ যুদ্ধ শে’র-কবিতা আবৃত্তি, অলঙ্কার ও ভাষাশৈলীর জোরে চলত। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকত শা’য়ের বা কবিদের। প্রত্যেক গোত্র নিজেদের শান-শওকত, শৌর্য-বীর্য প্রকাশের জন্য

বৈরী গণমাধ্যম ও আমাদের অবস্থান

বিশ্বমিডিয়ার বর্তমান যে স্রোত উল্টোপথে প্রবহমান এর প্রধান টার্গেটই হলো সত্য, সুন্দর ও বাস্তবতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। সারা বিশ্বের গণমাধ্যমের অবস্থা মোটামুটি এক। প্রকৃতি ও গতিধারায় স্বাতন্ত্র রক্ষায় বলিষ্ঠ গণমাধ্যমের সংখ্যা খুবই কম। বর্তমানে গণমাধ্যমের গতি অন্যায্য ও অবৈধ পথে। আধিপত্য বিস্তারের খেলায় গণমাধ্যম এতটাই উন্মাদ যে, নীতি-নৈতিকতার প্রসঙ্গটি এখানে গৌণ, স্থান বিশেষে তুচ্ছ ও পরিত্যাজ্য।

এশিয়ার শীর্ষ ৫ সংবাদপত্র

আসাহি শিম্বুন জাপানের বহুল প্রচারিত দৈনিক। একযোগে প্রকাশ হয় টোকিও, ওসাকা, ফুকোওকা ও জাপানের প্রধান প্রধান সিটি থেকে। ১৮৭৯ সালের ২৫ জানুয়ারি পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বিশ্বে সর্বাধিক সার্কুলেটেড দৈনিকগুলোর একটি। ২০০২ সালের জানুয়ারি মাসের জরিপ অনুযায়ী এর সার্কুলেশন এক কোটি ৪৩ লাখ ২৩ হাজার ৭৮১। তবে ২০১০ সালের জরিপ অনুযায়ী এর প্রভাতী সংস্করণই সাত

Top