সাহিত্য articles

আকুল প্রাণের ব্যাকুল মিনতি

আকুল প্রাণের ব্যাকুল মিনতি

পৃথিবীর সৃষ্টিপ্রক্রিয়ার সূচনাপর্ব থেকে প্রেম ও ভালোবাসার বন্ধন চলে আসছে। প্রেমের ছোঁয়া না পেলে সৃষ্টিরাজিতে প্রাণের স্পন্দন আসতো না। সহজাত, শাশ্বত ও চিরন্তন এই উঞ্চ ভালোবাসার কারণেই স্রষ্টা তার সৃষ্টিরাজিকে কুশলী শিল্পীর নিপুণ তুলিতে সুশোভিত ও সুষমামণ্ডিত করেছেন। প্রতিটি সৃষ্টির মাঝেই প্রেমের অনুরাগ ও মায়ার বন্ধন কার্যকর আছে। বিশেষত সৃষ্টির সেরা জীব মানবের মাঝে এর

কেন লেখেন লেখক!

একজন লেখক কেন লেখেন? এই জগতসংসারে তো আরো অনেক কাজ আছে। লেখালেখিতে কেন মগ্ন থাকেন লেখকেরা। কীসের নেশায় এ জগতে খেয়ে-না খেয়ে বুদ হয়ে পড়ে থাকেন? উত্তরটা সবার কাছে হয়ত একরকম না। মোটাদাগের প্রাপ্তি আর রাতারাতি বড় কিছু হয়ে যাওয়ার জন্য কেউ লেখেন না-এটা বলা যায় সবার ক্ষেত্রে। কারণ লেখালেখি করে ভাত-জোটানো কঠিন। বর্তমান এই

আদর্শবাদী এক কবির প্রতিচ্ছবি

কবি ও কবিতার প্রতি আসক্তি বা অনুরাগ নেই এমন লোক সমাজে খুব কম। কবিতার সম্পর্ক আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোত। যুগে যুগে কবিরা তাদের কবিতার মাধ্যমে ফুঁটিয়ে তুলেছেন সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবি। অন্যায়, অসত্য আর অসঙ্গতির বিরুদ্ধে তাদের কলমে গড়ে তুলেছেন তুমুল প্রতিরোধ। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের পাশাপাশি বাস্তবতার নিরিখে অংকন করেছেন সমাজের চিত্রকে। কবিতা হচ্ছে সমাজের দর্পণ।

বেঁচে থাকুক স্বপ্নেরা

মানুষ স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন বিকশিত করতে চায় সবাই। এই স্বপ্নের শুরুটা শিশুকালে। বয়স ১৮ হওয়ার আগপর্যন্ত সময়টা শিশুকাল। স্বপ্নের দানাটাও বাঁধে এ সময়টাতেই। তাই শিশুকালটা অতি গুরুত্বপূর্ণ। একজন মানুষ বড় হয়ে কী হবে-সেটা তার শিশুকালের ওপর অনেকটা নির্ভর করে। শিশুদের বলা হয় জাতির ভবিষ্যৎ। তাদের হাতেই নির্মিত হবে স্বপ্নের আগামী। তারা নিজেরা যেমন গড়ে

Top